প্রশ্ন ৬৩ --> অভিভাবক সন্তানকে ইসলাম পালনে বাধা দিচ্ছেন,আবার দ্বীনদার ছেলের সাথে বিয়েও দিচ্ছেন না,সন্তানের কি করণীয়?
উত্তর :
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর। দরুদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল (সা) এর উপর। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
একজন বিবাহ উপযুক্ত মেয়ের পরিবার তাকে পরিপূর্ণভাবে ইসলাম মেনে চলতে দিতে নারাজ,এখন কি সে একজন দ্বীনদার ছেলেকে বিয়ে করতে পারবে না কী।
এ ক্ষেত্রে,প্রথমেই বলে নেওয়া উচিত,বর্তমান সেক্যুলার সমাজে এটি একটি মারাত্মক সমস্যা যে,পিতামাতা তাঁর সন্তানদেরকে ইসলামী বিধিবিধান পালনে তো উৎসাহী করে তোলেনই না,উল্টো কোন সন্তান যদি আল্লাহর অসীম দয়া আর করুণায় প্রকৃত ইসলাম বুঝতে পেরে একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম/মুসলিমাহ হতে চায়,তাকে নানাভাবে তা থেকে restrain করে রাখতে চান।
এ ক্ষেত্রে,সন্তানের উচিত,ধৈর্য ধারণ করা,বেশি বেশি করে আল্লাহর কাছে দুআ করা,যেন তাঁর পরিবারের লোকেদের মন-মানসিকতার পরিবর্তন হয়,শয়তানের ধোঁকার থেকে যেন তাঁরা পরিত্রাণ লাভ করতে পারেন।
এখন,একটা স্পষ্ট কথা মেয়ের জেনে রাখা উচিত যে,যত যাই হোক না কেন,তাঁর অভিভাবকের সম্মতি ব্যতীত কোন বিয়েই বৈধ নয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস এ ব্যাপারটিই নির্দেশ করে।
# “যে নারী তার অভিভাবকের সম্মতি ছাড়াই নিজে নিজে বিবাহ করে,তার বিবাহ বাতিল,বাতিল,বাতিল।” (আহমাদ,আবু দাউদ,তিরমিযী,ইবনে মাজাহ,দারেমী,মিশকাত ৩১৩১ নং)
# “ওয়ালী (অভিভাবক) এবং দুইজন উত্তম চরিত্রের সাক্ষী ব্যতীত কোনো বিবাহ (বৈধ) হবে না”।[আল বায়হাক্বী থেকে বর্ণিত ইমরান এবং ‘আয়িশা এর হাদীস; সহীহ আল-জামি’ ৭৫৫৭ এ আল-আলবানী হাদিসটিকে সহীহ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।]
এখন,আপনি বলেছেন,ছেলে দ্বীনদার এবং বিয়ের যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও,কোনভাবেই মেয়ের পরিবার,অর্থ্যাৎ,তার অভিভাবক,এ বিয়েতে রাজি হচ্ছেন না।
এ ব্যাপারে প্রথমেই বলতে হয়,তাঁরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অবাধ্য হচ্ছেন,কারণ তাঁর স্পষ্ট নির্দেশঃ
# “যদি বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসা কোন মুসলিম যুবকের দ্বীন এবং ব্যবহার (চরিত্র) তোমাকে সন্তুষ্ট করে তাহলে তোমার অধীনস্থ নারীর সাথে তার বিয়ে দাও। এর অনথ্যায় হলে পৃথিবীতে ফিতনা ও দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়বে।” [আল তিরমিযি তে আবু হুরাইরা (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। আলবানি হাদিসটিকে হাসান বলেছেন।]
ফুক্বাহাগণ (আল্লাহ তাদের উপর রহমত বর্ষণ করুন) বলেন, যদি ওয়ালি বার বার যোগ্য পাত্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করতে থাকে, তবে সে একজন ফাসেক ব্যক্তি (পাপী) এবং তাকে সচ্চরিত্রের লোক বলে আর বিবেচনা করা যাবে না, না তাকে ওয়ালী হিসেবে গণ্য করা হবে। বরং এ বিষয়ে পরিচিত মতবাদ হলো, ইমাম আহমেদের মাযহাব অনুযায়ী, এমন ব্যক্তি নামাজে ইমামতি করতে পারবে না, এবং তার পিছে দাঁড়িয়ে কোন জামা’আতের সালাত আদায় করা যাবে না। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার।
এখন,এ ক্ষেত্রে মেয়ের কর্তব্য কী হতে পারে।
তাঁর প্রথম দ্বায়িত্ব হল,আল্লাহর উপর ধৈর্য ধারণ করা,বেশি বেশি করে তাঁর কাছে দুআ করা,যেন তাঁর পরিবারের লোকেদের মন-মানসিকতার পরিবর্তন হয়,শয়তানের ধোঁকার থেকে যেন তাঁরা পরিত্রাণ লাভ করতে পারেন।
দ্বিতীয়ত, তিনি আবারো তাঁর বাবাকে বুঝানোর চেষ্টা করুন, এবং এ ব্যাপারে এমন কারো সাহায্য নিন যার সুপারিশ তাঁর বাবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে, যেমন কোন বন্ধু বা আত্মীয়। যদি তিনি তাঁকে (মেয়েকে) এই পাত্রের সাথে বিয়ে দিতে রাজি হয়ে যান, এটাই তিনি (মেয়ে) চাচ্ছিলেন; তা না হলে তিনি তাঁর বাবার পরে পরবর্তী অভিভাবক (শরীয়াহ নির্ধারিত ক্রম অনুযায়ী যিনি ওয়ালি) হিসেবে যিনি আসেন, তাঁর কাছে ব্যাপারটি উত্থাপন করুন। যদি তিনিও তাঁর বিবাহের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে প্রত্যাখ্যান করেন অথবা এমন কোন পরিস্থিতি থাকে যে তাঁর অভিভাবক সমূহের মধ্যে দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ বিরাজ করছে, তাহলে আপনি ব্যাপারটি নিয়ে কাজীর কাছে যাবেন এবং তাঁর উপর বিয়ে পড়ানোর দায়িত্বে ন্যস্ত করবেন।
শায়েখ ইবন ‘উথাইমিন (আল্লাহ তাঁর উপর রহমত নাজিল করুন) বলেনঃ
যদি ওয়ালি/ অভিভাবক (তার অধীনস্থ) নারীকে এমন কোন পুরুষের সাথে বিবাহ দিতে অসম্মত হয় যে দ্বীনদার এবং সচ্চরিত্রের অধিকারী, তবে সেই ওয়ালির অভিভাবকত্ব নারীর পিতার দিক থেকে এরপরে যিনি (শরীয়াহ অনুযায়ী) অভিভাবক হিসেবে বিবেচিত, তার কাছে হস্তান্তর হয়ে যাবে, বা তার পরবর্তী অভিভাবকের কাছে ইত্যাদি ইত্যাদি। যদি তারাও তার বিবাহ দিতে আপত্তি জানায়, যেটা সাধারণত হয়ে থাকে, তাহলে অভিভাবকত্ব চলে যায় কাজীর কাছে। এবং তখন কাজীর দায়িত্ব মেয়েটির বিবাহের ব্যবস্থা করা। যখন কাজীর কাছে ব্যাপারটি নিয়ে আসা হবে, এবং তিনি জানেন যে উক্ত নারীর অভিভাবকগণ তার বিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, তখন তার এটাই করা উচিত (অর্থাৎ বিবাহ সম্পাদনে সাহায্য করা উচিত), কেননা যাদের কোন নির্দিষ্ট ওয়ালি/ অভিভাবক থাকে না, তাদের জন্য ওয়ালি হলো কাজী ( কাজী অফিসের কাজী নয় । কাজী বলতে বুঝায় এলাকার বা শহরের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি/ বিচারক । যার দায়ত্ব জনগণের প্রতি খেয়াল রাখা )
আশা করি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন।
আর আল্লাহই সবচেয়ে ভাল জানেন।
রেফারেন্সঃ
Islam QA
বিঃদ্রঃ এ লেখাকে নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য ব্যবহার করা যাবে না। পাত্র দ্বীনদার/ সচ্চরিত্রের না হলে, অথবা বাবা/ অন্য ওয়ালীকে রাজি করানোর পূর্ণ প্রচেষ্টা না করে, আগেই নিজে নিজে কাজীর কাছে যেয়ে সম্পাদনকৃত বিবাহ বাতিল বলে গণ্য হবে। তাই ইসলাম মেনে চলার ব্যাপারে সকলে নিজের সাথে এবং আল্লাহর সাথে সৎ হতে সচেষ্ট হোন, আর সর্বোপরি আল্লাহর সাহায্য কামনা করুন।
EDS-18.19
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর। দরুদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল (সা) এর উপর। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
একজন বিবাহ উপযুক্ত মেয়ের পরিবার তাকে পরিপূর্ণভাবে ইসলাম মেনে চলতে দিতে নারাজ,এখন কি সে একজন দ্বীনদার ছেলেকে বিয়ে করতে পারবে না কী।
এ ক্ষেত্রে,প্রথমেই বলে নেওয়া উচিত,বর্তমান সেক্যুলার সমাজে এটি একটি মারাত্মক সমস্যা যে,পিতামাতা তাঁর সন্তানদেরকে ইসলামী বিধিবিধান পালনে তো উৎসাহী করে তোলেনই না,উল্টো কোন সন্তান যদি আল্লাহর অসীম দয়া আর করুণায় প্রকৃত ইসলাম বুঝতে পেরে একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম/মুসলিমাহ হতে চায়,তাকে নানাভাবে তা থেকে restrain করে রাখতে চান।
এ ক্ষেত্রে,সন্তানের উচিত,ধৈর্য ধারণ করা,বেশি বেশি করে আল্লাহর কাছে দুআ করা,যেন তাঁর পরিবারের লোকেদের মন-মানসিকতার পরিবর্তন হয়,শয়তানের ধোঁকার থেকে যেন তাঁরা পরিত্রাণ লাভ করতে পারেন।
এখন,একটা স্পষ্ট কথা মেয়ের জেনে রাখা উচিত যে,যত যাই হোক না কেন,তাঁর অভিভাবকের সম্মতি ব্যতীত কোন বিয়েই বৈধ নয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস এ ব্যাপারটিই নির্দেশ করে।
# “যে নারী তার অভিভাবকের সম্মতি ছাড়াই নিজে নিজে বিবাহ করে,তার বিবাহ বাতিল,বাতিল,বাতিল।” (আহমাদ,আবু দাউদ,তিরমিযী,ইবনে মাজাহ,দারেমী,মিশকাত ৩১৩১ নং)
# “ওয়ালী (অভিভাবক) এবং দুইজন উত্তম চরিত্রের সাক্ষী ব্যতীত কোনো বিবাহ (বৈধ) হবে না”।[আল বায়হাক্বী থেকে বর্ণিত ইমরান এবং ‘আয়িশা এর হাদীস; সহীহ আল-জামি’ ৭৫৫৭ এ আল-আলবানী হাদিসটিকে সহীহ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।]
এখন,আপনি বলেছেন,ছেলে দ্বীনদার এবং বিয়ের যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও,কোনভাবেই মেয়ের পরিবার,অর্থ্যাৎ,তার অভিভাবক,এ বিয়েতে রাজি হচ্ছেন না।
এ ব্যাপারে প্রথমেই বলতে হয়,তাঁরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অবাধ্য হচ্ছেন,কারণ তাঁর স্পষ্ট নির্দেশঃ
# “যদি বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসা কোন মুসলিম যুবকের দ্বীন এবং ব্যবহার (চরিত্র) তোমাকে সন্তুষ্ট করে তাহলে তোমার অধীনস্থ নারীর সাথে তার বিয়ে দাও। এর অনথ্যায় হলে পৃথিবীতে ফিতনা ও দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়বে।” [আল তিরমিযি তে আবু হুরাইরা (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। আলবানি হাদিসটিকে হাসান বলেছেন।]
ফুক্বাহাগণ (আল্লাহ তাদের উপর রহমত বর্ষণ করুন) বলেন, যদি ওয়ালি বার বার যোগ্য পাত্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করতে থাকে, তবে সে একজন ফাসেক ব্যক্তি (পাপী) এবং তাকে সচ্চরিত্রের লোক বলে আর বিবেচনা করা যাবে না, না তাকে ওয়ালী হিসেবে গণ্য করা হবে। বরং এ বিষয়ে পরিচিত মতবাদ হলো, ইমাম আহমেদের মাযহাব অনুযায়ী, এমন ব্যক্তি নামাজে ইমামতি করতে পারবে না, এবং তার পিছে দাঁড়িয়ে কোন জামা’আতের সালাত আদায় করা যাবে না। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার।
এখন,এ ক্ষেত্রে মেয়ের কর্তব্য কী হতে পারে।
তাঁর প্রথম দ্বায়িত্ব হল,আল্লাহর উপর ধৈর্য ধারণ করা,বেশি বেশি করে তাঁর কাছে দুআ করা,যেন তাঁর পরিবারের লোকেদের মন-মানসিকতার পরিবর্তন হয়,শয়তানের ধোঁকার থেকে যেন তাঁরা পরিত্রাণ লাভ করতে পারেন।
দ্বিতীয়ত, তিনি আবারো তাঁর বাবাকে বুঝানোর চেষ্টা করুন, এবং এ ব্যাপারে এমন কারো সাহায্য নিন যার সুপারিশ তাঁর বাবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে, যেমন কোন বন্ধু বা আত্মীয়। যদি তিনি তাঁকে (মেয়েকে) এই পাত্রের সাথে বিয়ে দিতে রাজি হয়ে যান, এটাই তিনি (মেয়ে) চাচ্ছিলেন; তা না হলে তিনি তাঁর বাবার পরে পরবর্তী অভিভাবক (শরীয়াহ নির্ধারিত ক্রম অনুযায়ী যিনি ওয়ালি) হিসেবে যিনি আসেন, তাঁর কাছে ব্যাপারটি উত্থাপন করুন। যদি তিনিও তাঁর বিবাহের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে প্রত্যাখ্যান করেন অথবা এমন কোন পরিস্থিতি থাকে যে তাঁর অভিভাবক সমূহের মধ্যে দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ বিরাজ করছে, তাহলে আপনি ব্যাপারটি নিয়ে কাজীর কাছে যাবেন এবং তাঁর উপর বিয়ে পড়ানোর দায়িত্বে ন্যস্ত করবেন।
শায়েখ ইবন ‘উথাইমিন (আল্লাহ তাঁর উপর রহমত নাজিল করুন) বলেনঃ
যদি ওয়ালি/ অভিভাবক (তার অধীনস্থ) নারীকে এমন কোন পুরুষের সাথে বিবাহ দিতে অসম্মত হয় যে দ্বীনদার এবং সচ্চরিত্রের অধিকারী, তবে সেই ওয়ালির অভিভাবকত্ব নারীর পিতার দিক থেকে এরপরে যিনি (শরীয়াহ অনুযায়ী) অভিভাবক হিসেবে বিবেচিত, তার কাছে হস্তান্তর হয়ে যাবে, বা তার পরবর্তী অভিভাবকের কাছে ইত্যাদি ইত্যাদি। যদি তারাও তার বিবাহ দিতে আপত্তি জানায়, যেটা সাধারণত হয়ে থাকে, তাহলে অভিভাবকত্ব চলে যায় কাজীর কাছে। এবং তখন কাজীর দায়িত্ব মেয়েটির বিবাহের ব্যবস্থা করা। যখন কাজীর কাছে ব্যাপারটি নিয়ে আসা হবে, এবং তিনি জানেন যে উক্ত নারীর অভিভাবকগণ তার বিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, তখন তার এটাই করা উচিত (অর্থাৎ বিবাহ সম্পাদনে সাহায্য করা উচিত), কেননা যাদের কোন নির্দিষ্ট ওয়ালি/ অভিভাবক থাকে না, তাদের জন্য ওয়ালি হলো কাজী ( কাজী অফিসের কাজী নয় । কাজী বলতে বুঝায় এলাকার বা শহরের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি/ বিচারক । যার দায়ত্ব জনগণের প্রতি খেয়াল রাখা )
আশা করি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন।
আর আল্লাহই সবচেয়ে ভাল জানেন।
রেফারেন্সঃ
Islam QA
বিঃদ্রঃ এ লেখাকে নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য ব্যবহার করা যাবে না। পাত্র দ্বীনদার/ সচ্চরিত্রের না হলে, অথবা বাবা/ অন্য ওয়ালীকে রাজি করানোর পূর্ণ প্রচেষ্টা না করে, আগেই নিজে নিজে কাজীর কাছে যেয়ে সম্পাদনকৃত বিবাহ বাতিল বলে গণ্য হবে। তাই ইসলাম মেনে চলার ব্যাপারে সকলে নিজের সাথে এবং আল্লাহর সাথে সৎ হতে সচেষ্ট হোন, আর সর্বোপরি আল্লাহর সাহায্য কামনা করুন।
EDS-18.19
© 2013 by Ask Islam Bangla.