গল্প ১৪ --> ক্ষমা
শাইখ বিন বায রাহিমাহুল্লাহ এর এক ছাত্রের সাথে এক মুসলিম তরুণের দেখা হয়েছিল। সৌদি সেই তরুণ ইংল্যান্ডে পড়াশোনা করতো। ইংল্যান্ডে থাকাকালীন সে একদিন যিনা করে বসে। প্রচন্ড অপরাধবোধে ভুগতে থাকে সে। সিদ্ধান্ত নেয় সব কিছু ছেড়ে দেশে ফিরে যাবে। ফিরতি পথে ফ্লাইটেই দেখা হয়েছিল সেই ছাত্রের সাথে।
ছেলেটি সারা পথ কেঁদেছিল। গ্লানিতে, কষ্টে, আল্লাহর ভয়ে। সিদ্ধান্ত নেয় জীবন শেষ করে দেবে। কিন্তু সেই ছাত্র তাকে বললেন দেশে গিয়ে শাইখ বিন বায এর সাথে এই বিষয়ে কথা বলবে।
যখন শাইখ বিন বায কে জানানো হল, তিনি বললেন, তাকে বলে দাও, আল্লাহ তা গোপন রেখেছেন, সেও যেন গোপন রাখে আর সৎ আমল করে। তরুণ যেন নব উদ্যোম পেল। সে সালাত আদায় শুরু করলো। মাসজিদে যাওয়া শুরু করলো।
অনেক দিন পেরিয়ে যায়। বিন বায এর সেই ছাত্রের ফোনে একদিন সেই তরুণের বাবার কল। "একটু আসুন। দেখে যান।" দ্বিধান্বিত ছাত্র ছুটে যায় তরুণের বাসায়। তরুণের বাবা তাকে দেখিয়ে দেয় তার রুম।
রুমে সেই তরুণ সিজদায় পড়ে আছে। কিন্তু দেহটা নিথর। আল্লাহ তাকে ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন তাঁর কাছে। সিজদারত অবস্থায়।
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযিম। এ তো সেই তরুণ যে নোংরামির চূড়ান্ত স্তরে পৌঁছে করেছিল যিনার মত মৃত্যুদণ্ডযোগ্য অপরাধ। এ তো সেই তরুণ যে চেয়েছিল বেছে নিতে আত্মহত্যার পথ। তার যে আর কোন সৎকর্ম অবশিষ্ট ছিল না! বাকি ছিল না জীবনের আর কোন অর্থ। ছিল এক জঘন্য আমল। যিনা। অথচ তাকেই কিনা আল্লাহ কবুল করে নিলেন তাঁর সিজদায় লুটানো অবস্থায়।
MMM-4.10
ছেলেটি সারা পথ কেঁদেছিল। গ্লানিতে, কষ্টে, আল্লাহর ভয়ে। সিদ্ধান্ত নেয় জীবন শেষ করে দেবে। কিন্তু সেই ছাত্র তাকে বললেন দেশে গিয়ে শাইখ বিন বায এর সাথে এই বিষয়ে কথা বলবে।
যখন শাইখ বিন বায কে জানানো হল, তিনি বললেন, তাকে বলে দাও, আল্লাহ তা গোপন রেখেছেন, সেও যেন গোপন রাখে আর সৎ আমল করে। তরুণ যেন নব উদ্যোম পেল। সে সালাত আদায় শুরু করলো। মাসজিদে যাওয়া শুরু করলো।
অনেক দিন পেরিয়ে যায়। বিন বায এর সেই ছাত্রের ফোনে একদিন সেই তরুণের বাবার কল। "একটু আসুন। দেখে যান।" দ্বিধান্বিত ছাত্র ছুটে যায় তরুণের বাসায়। তরুণের বাবা তাকে দেখিয়ে দেয় তার রুম।
রুমে সেই তরুণ সিজদায় পড়ে আছে। কিন্তু দেহটা নিথর। আল্লাহ তাকে ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন তাঁর কাছে। সিজদারত অবস্থায়।
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযিম। এ তো সেই তরুণ যে নোংরামির চূড়ান্ত স্তরে পৌঁছে করেছিল যিনার মত মৃত্যুদণ্ডযোগ্য অপরাধ। এ তো সেই তরুণ যে চেয়েছিল বেছে নিতে আত্মহত্যার পথ। তার যে আর কোন সৎকর্ম অবশিষ্ট ছিল না! বাকি ছিল না জীবনের আর কোন অর্থ। ছিল এক জঘন্য আমল। যিনা। অথচ তাকেই কিনা আল্লাহ কবুল করে নিলেন তাঁর সিজদায় লুটানো অবস্থায়।
MMM-4.10
© 2015 by Ask Islam Bangla.