প্রশ্ন ৫৭ --> গ্রাফিক্স ডিজাইন, গেম ক্যারেক্টার অ্যানিমেশন , এইসব কাজ কি হারাম না হালাল ?
উত্তর :
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর। দরুদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল (সা) এর উপর। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
গ্রাফিক্স ডিজাইনে আপনি কি তৈরি করছেন তার উপর নির্ভর করছে এটা হালাল নাকি হারাম ।
প্রানীর ছবি আঁকা সম্পর্কে কয়েকটি হাদীস নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ-
# আবদুল্লাহ ইবনে আবদুল ওয়াহহাব (র)...সাঈদ ইবনে আবুল হাসান (র) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইবনে আব্বাস (রা) এর নিকট উপস্থিত ছিলাম, এমন সময়ে তাঁর কাছে এক ব্যক্তি এসে বলল, হে আবু আব্বাস! আমি এমন ব্যক্তি যে, আমার জীবিকা হস্তশিল্পে। আমি এসব ছবি তৈরি করি। ইবনে আব্বাস (রা) তাঁকে বলেন, (এ বিষয়) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি যা বলতে শুনেছি, তাই তোমাকে শোনাব। তাঁকে আমি বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি কোন ছবি তৈরি করে আল্লাহ্ তা'আলা তাকে শাস্তি দিবেন, যতক্ষণ না সে তাতে প্রাণ সঞ্চার করে। আর তাতে সে কখনো প্রাণ সঞ্চার করতে পারবে না। (এ কথা শুনে) লোকটি ভীষণভাবে ভয় পেয়ে গেল এবং তার চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে গেল। এতে ইবনে আব্বাস (রা) বললেন, আক্ষেপ তোমার জন্য, তুমি যদি এ কাজ না-ই ছাড়তে পার, তবে এ গাছপালা এবং যে সকল জিনিসে প্রাণ নেই, তা তৈরি করতে পার। আবু আবদুল্লাহ (ইমাম বুখারী) (র) বলেন, সাঈদ (রা) বলেছেন আমি নযর ইবনে আনাস (রা) থেকে শুনেছি তিনি বলেছেন, ইবনে আব্বাস (রা) হাদীস বর্ণনা করার সময় আমি তার কাছে ছিলাম। ইমাম বুখারী (র) আরও বলেন, সাঈদ ইবনে আবু আরুবাহ (র) একমাত্র এ হাদিসটি নযর ইবনে আনাস (র) থেকে শুনেছেন। [সহীহ বুখারী, চতুর্থ খণ্ড, হাদিস নং ২০৮৪ - ইফা]
# মুহাম্মদ (র)...আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য প্রানীর ছবিযুক্ত একটি বালিশ তৈরি করেছিলাম। যেন তা একটি ছোট গদী। এরপর তিনি আমার ঘরে এসে দু'দরজার মাঝখানে দাঁড়ালেন এবং তাঁর চেহারা বিবর্ণ হয়ে গেল। তখন আমি বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ আমার কি অপরাধ হয়েছে? তিনি বললেন, এ বালিশটি কেন? আমি বললাম, এ বালিশটি আপনি এর উপর ঠেস দিয়ে বসতে পারেন আমি সে জন্য তৈরি করেছি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, (হে আয়িশা) (রা) তুমি কি জান না? যে ঘরে প্রানীর ছবি থাকে, সেখানে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না? আর যে ব্যক্তি প্রানীর ছবি আঁকে তাকে কিয়ামতের দিন শাস্তি দেয়া হবে? তাকে (আল্লাহ্) বলবেন, 'তুমি যে প্রানীর ছবি বানিয়েছ, এখন তাকে প্রাণ দান কর।' [সহীহ বুখারী, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নং ২৯৯৭ - ইফা]
# ইবনে মুকাতিল (র)...আবূ তালহা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, যে ঘরে কুকুর থাকে আর প্রানীর ছবি থাকে সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না। [সহীহ বুখারী, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নং ২৯৯৮ - ইফা]
# ইয়াহইয়া ইবনে সুলাইমান (র)...সালিম (রা) তাঁর পিতার নিকট হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, জিবরাঈল (আ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে (সাক্ষাতের) ওয়াদা দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি সময় মত আসেন নি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কারন জিজ্ঞাসা করলে, তিনি বললেন আমরা ঐ ঘরে প্রবেশ করি না, যে ঘরে ছবি ও কুকুর থাকে। [সহীহ বুখারী, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নং ৩০০০ - ইফা]
# আলী ইবনে আবদুল্লাহ (র)...আবু তালহা (রা) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, 'যে ঘরে কুকুর এবং প্রানীর ছবি থাকে সে ঘরে ফিরিশতাগণ প্রবেশ করেন না। [সহীহ বুখারী, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নং ৩০৮৮ - ইফা]
# হুমায়দী (র)...মুসলিম (র) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা (একবার) মাসরুকের সাথে ইয়াসার ইবনে নুমায়রের ঘরে ছিলাম। মাসরুক ইয়াসারের ঘরের আঙ্গিনায় কতগুলো মূর্তি দেখতে পেয়ে বললেনঃ আমি আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) থেকে শুনেছি এবং তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন যে, (কিয়ামতের দিন) মানুষের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন শাস্তি হবে তাদের, যারা ছবি বানায়। [সহীহ বুখারী, নবম খণ্ড, হাদিস নং ৫৫২৬ - ইফা]
# আলী ইবনে আবদুল্লাহ (র)...আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (তাবূক যুদ্ধের) সফর থেকে প্রত্যাগমন করলেন। আমি আমার ঘরে পাতলা কাপড়ের পর্দা টাঙ্গিয়েছিলাম। তাতে ছিল (প্রানীর) অনেকগুলো ছবি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন এটা দেখলেন, তখন তা ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের সে সব মানুষের সবচেয়ে কঠিন আযাব হবে, যারা আল্লাহ্র সৃষ্টির (প্রানীর) অনুরূপ তৈরি করবে। আয়েশা (রা) বলেন, এরপর আমরা তা দিয়ে একটি বা দু'টি বসার আসন তৈরি করি। [সহীহ বুখারী, নবম খণ্ড, হাদিস নং ৫৫৩০ - ইফা]
কাজেই প্রানীর ছবি আঁকার ক্ষেত্রে হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী সকল উলামা একমত যে, কোন প্রাণীর ছবি আঁকা হারাম। কিন্তু প্রাণহীন বস্তুর (গাছপালা, প্রকৃতি, বস্তু ইত্যাদি) ছবি আঁকতে কোন দোষ নেই। আর ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী এই অঙ্কন কাগজ , পাথর , কাপড় বা কমপিউটার যাতেই আঁকা হোক না কেন কোন পরিবর্তন হবে না ।
তবে যদি এমন কোন প্রয়োজন দেখা দেয় যেটায় এমন উপকার হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইনে যা তা না করলে হচ্ছে না ( যেমন শিক্ষার প্রয়োজনে ) তখন তার অনুমতি আছে । এবং অনেক সময় এটা অত্যন্ত জরুরি । তবে এক্ষেত্রে ছবিটি মাথা ছাড়া ও এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যেন কারো গোপন অঙ্গ প্রকাশ না পায় ।
অর্থাৎ শিক্ষার প্রয়োজন ব্যতীত প্রাণীর ছবি কোন মতেই তৈরি করার অনুমতি নেই ।
দেখুন :
Islam Web - Digital art and computer graphics
STA-30.70
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর। দরুদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল (সা) এর উপর। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
গ্রাফিক্স ডিজাইনে আপনি কি তৈরি করছেন তার উপর নির্ভর করছে এটা হালাল নাকি হারাম ।
প্রানীর ছবি আঁকা সম্পর্কে কয়েকটি হাদীস নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ-
# আবদুল্লাহ ইবনে আবদুল ওয়াহহাব (র)...সাঈদ ইবনে আবুল হাসান (র) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইবনে আব্বাস (রা) এর নিকট উপস্থিত ছিলাম, এমন সময়ে তাঁর কাছে এক ব্যক্তি এসে বলল, হে আবু আব্বাস! আমি এমন ব্যক্তি যে, আমার জীবিকা হস্তশিল্পে। আমি এসব ছবি তৈরি করি। ইবনে আব্বাস (রা) তাঁকে বলেন, (এ বিষয়) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি যা বলতে শুনেছি, তাই তোমাকে শোনাব। তাঁকে আমি বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি কোন ছবি তৈরি করে আল্লাহ্ তা'আলা তাকে শাস্তি দিবেন, যতক্ষণ না সে তাতে প্রাণ সঞ্চার করে। আর তাতে সে কখনো প্রাণ সঞ্চার করতে পারবে না। (এ কথা শুনে) লোকটি ভীষণভাবে ভয় পেয়ে গেল এবং তার চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে গেল। এতে ইবনে আব্বাস (রা) বললেন, আক্ষেপ তোমার জন্য, তুমি যদি এ কাজ না-ই ছাড়তে পার, তবে এ গাছপালা এবং যে সকল জিনিসে প্রাণ নেই, তা তৈরি করতে পার। আবু আবদুল্লাহ (ইমাম বুখারী) (র) বলেন, সাঈদ (রা) বলেছেন আমি নযর ইবনে আনাস (রা) থেকে শুনেছি তিনি বলেছেন, ইবনে আব্বাস (রা) হাদীস বর্ণনা করার সময় আমি তার কাছে ছিলাম। ইমাম বুখারী (র) আরও বলেন, সাঈদ ইবনে আবু আরুবাহ (র) একমাত্র এ হাদিসটি নযর ইবনে আনাস (র) থেকে শুনেছেন। [সহীহ বুখারী, চতুর্থ খণ্ড, হাদিস নং ২০৮৪ - ইফা]
# মুহাম্মদ (র)...আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য প্রানীর ছবিযুক্ত একটি বালিশ তৈরি করেছিলাম। যেন তা একটি ছোট গদী। এরপর তিনি আমার ঘরে এসে দু'দরজার মাঝখানে দাঁড়ালেন এবং তাঁর চেহারা বিবর্ণ হয়ে গেল। তখন আমি বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ আমার কি অপরাধ হয়েছে? তিনি বললেন, এ বালিশটি কেন? আমি বললাম, এ বালিশটি আপনি এর উপর ঠেস দিয়ে বসতে পারেন আমি সে জন্য তৈরি করেছি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, (হে আয়িশা) (রা) তুমি কি জান না? যে ঘরে প্রানীর ছবি থাকে, সেখানে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না? আর যে ব্যক্তি প্রানীর ছবি আঁকে তাকে কিয়ামতের দিন শাস্তি দেয়া হবে? তাকে (আল্লাহ্) বলবেন, 'তুমি যে প্রানীর ছবি বানিয়েছ, এখন তাকে প্রাণ দান কর।' [সহীহ বুখারী, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নং ২৯৯৭ - ইফা]
# ইবনে মুকাতিল (র)...আবূ তালহা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, যে ঘরে কুকুর থাকে আর প্রানীর ছবি থাকে সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না। [সহীহ বুখারী, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নং ২৯৯৮ - ইফা]
# ইয়াহইয়া ইবনে সুলাইমান (র)...সালিম (রা) তাঁর পিতার নিকট হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, জিবরাঈল (আ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে (সাক্ষাতের) ওয়াদা দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি সময় মত আসেন নি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কারন জিজ্ঞাসা করলে, তিনি বললেন আমরা ঐ ঘরে প্রবেশ করি না, যে ঘরে ছবি ও কুকুর থাকে। [সহীহ বুখারী, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নং ৩০০০ - ইফা]
# আলী ইবনে আবদুল্লাহ (র)...আবু তালহা (রা) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, 'যে ঘরে কুকুর এবং প্রানীর ছবি থাকে সে ঘরে ফিরিশতাগণ প্রবেশ করেন না। [সহীহ বুখারী, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নং ৩০৮৮ - ইফা]
# হুমায়দী (র)...মুসলিম (র) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা (একবার) মাসরুকের সাথে ইয়াসার ইবনে নুমায়রের ঘরে ছিলাম। মাসরুক ইয়াসারের ঘরের আঙ্গিনায় কতগুলো মূর্তি দেখতে পেয়ে বললেনঃ আমি আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) থেকে শুনেছি এবং তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন যে, (কিয়ামতের দিন) মানুষের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন শাস্তি হবে তাদের, যারা ছবি বানায়। [সহীহ বুখারী, নবম খণ্ড, হাদিস নং ৫৫২৬ - ইফা]
# আলী ইবনে আবদুল্লাহ (র)...আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (তাবূক যুদ্ধের) সফর থেকে প্রত্যাগমন করলেন। আমি আমার ঘরে পাতলা কাপড়ের পর্দা টাঙ্গিয়েছিলাম। তাতে ছিল (প্রানীর) অনেকগুলো ছবি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন এটা দেখলেন, তখন তা ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের সে সব মানুষের সবচেয়ে কঠিন আযাব হবে, যারা আল্লাহ্র সৃষ্টির (প্রানীর) অনুরূপ তৈরি করবে। আয়েশা (রা) বলেন, এরপর আমরা তা দিয়ে একটি বা দু'টি বসার আসন তৈরি করি। [সহীহ বুখারী, নবম খণ্ড, হাদিস নং ৫৫৩০ - ইফা]
কাজেই প্রানীর ছবি আঁকার ক্ষেত্রে হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী সকল উলামা একমত যে, কোন প্রাণীর ছবি আঁকা হারাম। কিন্তু প্রাণহীন বস্তুর (গাছপালা, প্রকৃতি, বস্তু ইত্যাদি) ছবি আঁকতে কোন দোষ নেই। আর ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী এই অঙ্কন কাগজ , পাথর , কাপড় বা কমপিউটার যাতেই আঁকা হোক না কেন কোন পরিবর্তন হবে না ।
তবে যদি এমন কোন প্রয়োজন দেখা দেয় যেটায় এমন উপকার হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইনে যা তা না করলে হচ্ছে না ( যেমন শিক্ষার প্রয়োজনে ) তখন তার অনুমতি আছে । এবং অনেক সময় এটা অত্যন্ত জরুরি । তবে এক্ষেত্রে ছবিটি মাথা ছাড়া ও এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যেন কারো গোপন অঙ্গ প্রকাশ না পায় ।
অর্থাৎ শিক্ষার প্রয়োজন ব্যতীত প্রাণীর ছবি কোন মতেই তৈরি করার অনুমতি নেই ।
দেখুন :
Islam Web - Digital art and computer graphics
STA-30.70
© 2013 by Ask Islam Bangla.