প্রশ্ন ২১ --> কী করে নামাজ পড়ার সময় ধ্যান নামাজের দিকে রাখব? অনেক চেষ্টা করেও তো হচ্ছে না।
উত্তর :
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর। দরুদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল (সা) এর উপর। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
ভাই, মানুষের মন এমনই যে, সব সময় মন বিক্ষিপ্ত থাকে। এটা প্রায় অসম্ভব যে মানুষের মন চিন্তাশূন্য থাকবে, প্রচুর মেডিটেশন লাগে সে জন্য। নামাজ কিন্তু এক রকমের মেডিটেশন।
আপনাকে একটি উপায় বলতে পারি। আপনি নিশ্চয়ই যখন ছোটবেলায় সুরাগুলো মুখস্ত করেছিলেন তখন কোন কুরআন বা আমপারা বা এরকম কিছু দেখে করেছিলেন। ঠিক বলেছি না?
আপনি যখন নামাজ পড়বেন আর সেই সুরাগুলো তিলাওয়াত করবেন তখন চেষ্টা করবেন সেই পেইজগুলো মনে করার, যেখানে লিখা ছিল আয়াতগুলো। ভাববেন আপনি (মনে মনে) দেখে দেখে সুরা পড়ছেন সেই কাগজ থেকেই। এতে আপনার মন একীভূত হবে এক দিকেই। সূরার দিকে। আমি কি বুঝাতে পারলাম?
আরেকটি উপায় যে দুআ সূরা গুলো পড়া হয় নামাযে তার অর্থ যদি জানেন তবে বুঝে তা মনে করার চেষ্টা করুন । এতে মনোযোগ অন্য দিকে যাবে না।
আপনাকে চেষ্টা করতে হবে মনোযোগ নামাজের দিকে রাখার । শয়তান সর্বদা নামাজের সময় আমাদের কুমন্ত্রনা দিয়ে মনোযোগ নষ্ট করে । শয়তানকে মনের উপর নিয়ন্ত্রণ নিতে নেওয়া যাবে না । সর্বদা শয়তান হতে হেফাজত থাকার জন্য আল্লাহর নিকট দোয়া করতে থাকুন। ইনশাল্লাহ ধীরে ধীরে পূর্ণ মনোযোগ চলে আসবে ।
আশা করি উত্তর পেয়েছেন।
AIM-7.21
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর। দরুদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল (সা) এর উপর। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
ভাই, মানুষের মন এমনই যে, সব সময় মন বিক্ষিপ্ত থাকে। এটা প্রায় অসম্ভব যে মানুষের মন চিন্তাশূন্য থাকবে, প্রচুর মেডিটেশন লাগে সে জন্য। নামাজ কিন্তু এক রকমের মেডিটেশন।
আপনাকে একটি উপায় বলতে পারি। আপনি নিশ্চয়ই যখন ছোটবেলায় সুরাগুলো মুখস্ত করেছিলেন তখন কোন কুরআন বা আমপারা বা এরকম কিছু দেখে করেছিলেন। ঠিক বলেছি না?
আপনি যখন নামাজ পড়বেন আর সেই সুরাগুলো তিলাওয়াত করবেন তখন চেষ্টা করবেন সেই পেইজগুলো মনে করার, যেখানে লিখা ছিল আয়াতগুলো। ভাববেন আপনি (মনে মনে) দেখে দেখে সুরা পড়ছেন সেই কাগজ থেকেই। এতে আপনার মন একীভূত হবে এক দিকেই। সূরার দিকে। আমি কি বুঝাতে পারলাম?
আরেকটি উপায় যে দুআ সূরা গুলো পড়া হয় নামাযে তার অর্থ যদি জানেন তবে বুঝে তা মনে করার চেষ্টা করুন । এতে মনোযোগ অন্য দিকে যাবে না।
আপনাকে চেষ্টা করতে হবে মনোযোগ নামাজের দিকে রাখার । শয়তান সর্বদা নামাজের সময় আমাদের কুমন্ত্রনা দিয়ে মনোযোগ নষ্ট করে । শয়তানকে মনের উপর নিয়ন্ত্রণ নিতে নেওয়া যাবে না । সর্বদা শয়তান হতে হেফাজত থাকার জন্য আল্লাহর নিকট দোয়া করতে থাকুন। ইনশাল্লাহ ধীরে ধীরে পূর্ণ মনোযোগ চলে আসবে ।
আশা করি উত্তর পেয়েছেন।
AIM-7.21
© 2013 by Ask Islam Bangla.